Amyl Nit – ঋতু বিলম্বিত,একেবারে বন্ধ বা মাত্র এক-আধ দিন স্থায়ী।

Aurum mur Nat 6X – জরায়ুর সকল প্রকার রোগে উপকারী।

Ferrum Mur – রজঃস্রাব সম্পূর্ণ বন্ধ, সাথে রক্তহীনতা।

Senecio Aureus Q – ঋতু বন্ধ হয়ে কাশি, কাশির সাথে রক্ত, রক্তস্রাব আরম্ভ হলেই কাশির উপশম। বাধক, ঋতুবন্ধ, অতিরজঃ, অনিয়মিত সময়ে ঋতু প্রকাশ, ঋতুর আগে মুখ, গলা, মুত্রথলির যন্ত্রণা।

Pulsatilla – ঋতুস্রাব যথাসময়ে না হয়ে অনেক দেরিতে হয়, পরিমাণে অনেক অল্প হয়ে থাকে (দিনে বেশি ও রাতে কম স্রাব)। ভয়ানক খামচানি ব্যখ্যা, কোমরে ব্যাথা, মাথা ব্যাথা।

Janosia Ashoka Q – ঋতু প্রায়ই অনিয়মিত এবং অনেক দেরিতে হয়, ব্যাথা,ঋতু শুরু হবার আগে ওভারিতে ব্যাথা, রজঃ লোপ,রজঃ রোধ।

Xanthoxylum – ঋতুস্রাব ২/৩ মাস বন্ধ থাকে পরে একবার প্রকাশিত হয়, সেই সময় পেটে ভয়ানক যন্ত্রণা।

Gossypium Q – ঋতুস্রাব বন্ধ, মনে হয় যেন ঋতু শুরু হবে কিন্তু তা হয় না। স্রাবের রক্ত জলের মত ও ফ্যাকাসে, কমরে ও তলপেটে অত্যন্ত ব্যাথা। সকালে খাবার আগে গা -বমি ভাব ও বমির ইচ্ছা, ঋতুকালীন পেটের ওপরের দিকে অসচ্ছন্দতা বোধ, খাবারে অরুচি, ক্ষুদামন্দা, বাম ডিম্বকোষে হুলফোটানো যন্ত্রণা ও জ্বালা, চোখের ওপর মাথাযন্ত্রনা।

Aletris Farinosa Q– অসময়ে প্রচুর পরিমানে রজঃস্রাব, সাথে পেটে ভীষণ ব্যাথা,রক্ত কালো ও চাপ চাপ।

Trillium Pendulum – মাসিক রজঃস্রাব সম্পূর্ণ বন্ধ হয় না,অনেকদিন থাকে।

Abroma augusta Q – ঋতু অনিয়মিত, সময়ের বহুপূর্বে প্রকাশ, রজঃ অতি অল্পদিন বা অনেক দিন ধরে চলে, ঋতুর ২/১ দিন আগে তলপেটে ভীষণ ব্যখ্যা, রক্তের রঙ কালো ও চাপচাপ।

Calcarea Phos – বালিকাদের খুব তাড়াতাড়ি এমন কি ১৫ দিন অন্তর ঋতু হয় আর বয়স্কদের অনেক দেরিতে হয়।

Pulsatilla Q – ঋতুস্রাব থেমে থেমে হয়, ব্যাথা ও ঠিক থেমে থেমে হয়, রোগিনী দেখতে খুব মোটাসোটা, রোগিনী খোলা বাতাসে থাকতে চায় কিন্তু তাতে আবার শীত শীত বোধ করে, ঋতুস্রাব কালচে রঙের ও চাপচাপ, কখনও বা জলের মতো বর্ণহীন।

Helonias D – অত্যন্ত অধিক দুর্গন্ধ যুক্ত শ্বেত প্রদরস্রাব, স্রাব হাজাকারক, যোনিতে অসহ্য চুলকানি ও ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। প্রত্যেক ঋতুকালে অত্যাধিক রক্তস্রাব।

Cyclamen – ঋতু খুব শীঘ্র শীঘ্র ও পরিমানে অধিক হয়, সাথে কোমর থেকে তলপেট পর্যন্ত খুব যন্ত্রণা,রক্ত ঘোলাটে, কালো ও চাপ চাপ।

Phosphorus – পরিমানে অধিক ও অধিকদিন স্থায়ী ফিকে লাল মাছ ধোয়া জলের মতো বা ঋতু সম্পূর্ণ বন্ধ অথবা ঋতুবন্ধ হয়ে নাক,মুখ ও প্রস্রাবদ্বার দিয়ে স্রাব।

আরও পড়ুনঃ

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *